প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস
কিশোরগঞ্জ জেলার তাড়াইল উপজেলাধীন রাউতি ইউনিয়নে বানাইল গ্রামটি অবস্থিত। এই গ্রামে সুপরিচিত এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের (সরকার বাড়ী) মরহুম আ. কুদ্দুস ভূঞা সাহেবের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে ছিল। তার বড় ছেলে বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী মিনহাজ কুদ্দুস ফিজু সাহেব এই গ্রামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি নিজস্ব অর্থায়নে ১৮০ শতাংশ জায়গা ক্রয় করেন এবং বিদ্যালয়ের জন্য একটি টিনশেড ঘর তৈরি করেন।২০০৩ সনের জুন মাসের ৮ তারিখ বিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম সুচনা হয়। প্রতিষ্ঠানটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শুরুতেই একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির প্রথম সভায় উপস্থিত সদস্যবৃন্দের আলোচনায় সর্বসম্মতিক্রমে বিদ্যালয়টির নামকরন করা হয় বানাইল নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়। শুরুতেই বিদ্যালয়টি ৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণী পর্যন্ত চালু করা হয়। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তি বিদ্যালয় পরিদর্শনে আসতেন। তারা ছাত্রছাত্রীদের পড়াশুনার মান, শিক্ষকমন্ডলীর পেশাদারিত্ব এবং বিদ্যালয়ের কতৃপক্ষের সুব্যবস্থাপনা দেখে মুগ্ধ হতেন।
বর্তমানে প্রতিষ্ঠানে চার শতাধিক শিক্ষার্থী, ১১ জন শিক্ষক, ৩ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছে।
প্রতিষ্ঠাতা ও অন্যান্য সহযোগী সদস্যবৃন্দের মহতী উদ্যোগ ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে অত্যন্ত ছোট পরিসরে ফুলেশ্বরী নদীর পাড়ে যে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠেছিল, হাটি হাটি পা পা করে আজ তা একটি পূর্ণাঙ্গ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়েছে। এ প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষাগ্রহণ করে ছাত্র-ছাত্রী আলোকিত মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে।
সভাপতির বাণী
প্রিয় শিক্ষার্থী, অভিভাবক এবং শিক্ষকমন্ডলী আপনাদেরকে বানাইল উচ্চ বিদ্যালয়ের official website এ স্বাগতম । ডিজিটাল বাংলাদেশের এই যুগে একটি dynamic website আমাদের বিদ্যালয়কে global platform এ উপস্থাপনের একটি গুরুত্বপূর্ণ । এটি আমাদের achievements, activities এবং future vision কে আপনার দোড়গোড়ায় পৌঁছে দেবে।
আমাদের বিদ্যালয় কেবল পাঠ্যবইয়ের knowledge দিয়ে থেমে থাকে না। আমাদের লক্ষ্য হল একজন শিক্ষার্থীর সার্বিক বিকাশ। আমরা বিশ্বাস করি প্রতিটি শিক্ষার্থীই অনন্য এবং তাদের মধ্যে লুকিয়ে আছে অসীম potential. আমাদের dedicated teachers যারা জ্ঞান, দক্ষতা এবং নৈতিক এ সমৃদ্ধ। শিক্ষার্থীদেরকে academic studies এর পাশাপাশি sports, cultural activities, debates এবং community service এর মাধ্যমে leadership quality এবং teamwork এর spirit develop করা হয়।
প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকবৃন্দ বিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে পরিশ্রম করায় আমি তাঁদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
আমাদের এই প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশে তাদের মেধা এবং সততার মাধ্যমে বিদ্যালয়ের মর্যাদা বৃদ্ধি করছে যা আমাদের গর্বের বিষয়।
বর্তমান যুগে website বিলাসিতা নয় প্রয়োজন। তাই এই website টি আমাদের বিদ্যালয়কে আধুনিকতা ও মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থার প্রতিফলন ঘটাবে বলে আমার বিশ্বাস ।
আপনাদের সহযোগিতা আমাদেরকে inspire করবে। ধন্যবাদ।
প্রধানের বাণী
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
“জ্ঞানই আলো”
সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ, প্রিয় শিক্ষার্থীবৃন্দ, গর্বিত শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অত্র এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিবর্গ আসসালামু আলাইকুম/আদাব । আমাদের এই বিদ্যালয়ে আনুষ্টানিকভাবে ওয়েব সাইটটি চালু হওয়ায় আমি অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। ডিজিটাল এই মাধ্যমটির মাধ্যমে আমাদের এই বিদ্যালয়ের কার্যক্রম, সংস্কৃতি ও অর্জনগুলো আপনাদের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই মহৎ উদ্যোগকে সফল করতে সহযোগিতা করার জন্য আমি ওয়েবসাইট ডেভলেপমেন্ট টিম এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই।
আমাদের এই বিদ্যালয়ের লক্ষ্য কেবল মেধাবী শিক্ষার্থী গড়ে তোলা নয় বরং এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের মুললক্ষ্য । প্রিয় শিক্ষার্থীরা, Remember, education is not just about grades, it is about curiosity, creativity and character. শ্রেনীকক্ষ, গ্রন্থাগার, বিজ্ঞানাগার এবং খেলার মাঠ এই চারটি Embrace every opportunity to learn and grow. সম্মানিত অভিভাবকগণ আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের glorious future নিয়ে আমি আগামী দিনগুলোতে আরো আধুনিক facilities, smart classrooms and skill development Programs চালু করার পরিকল্পনা করছি।
এই ওয়েব সাইটটির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আরো আধুনিক ও গতিশীল হবে আমার বিশ্বাস । সবার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।